গাক এনজিও লোন পদ্ধতি ২০২৫ (আপডেট তথ্য)

আপনি কি গাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে জানতে চান? বাংলাদেশের গ্রামীণ ও শহরাঞ্চলের জনগোষ্ঠীর আর্থ-সামাজিক উন্নয়নে বেশ কিছু  এনজিওগুলো গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে চলছে। তবে এর মধ্যে গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) বাংলাদেশের একটি অন্যতম বেসরকারি সংস্থা। ১৯৮৯ সালে বগুড়ার সারিয়াকান্দি উপজেলায় প্রতিষ্ঠিত গাক এনজিও দরিদ্র ও অতি-দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে কাজ করে চলছে। গাক এনজিও ক্ষুদ্র ঋণ প্রদানের মাধ্যমে ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কৃষক ও নিম্ন আয়ের পরিবারকে আর্থিকভাবে স্বচ্ছতা অর্জনে সহায়তা করে। এই আর্টিকেলে আমরা গাক এনজিও লোন পদ্ধতি, এর শর্তাবলী, যোগ্যতা, সুবিধা ও আবেদন প্রক্রিয়া নিয়ে বিস্তারিত আলোচনা করব।

গাক এনজিও সম্পর্কে সংক্ষিপ্ত পরিচিতি

১৯৮৯ সালে খন্দকার আলমগীর হোসেনের নেতৃত্বে গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক) প্রতিষ্ঠিতা লাভ করে। গাক এনজিও বাংলাদেশের একটি জাতীয় পর্যায়ের অলাভজনক সংস্থা। এনজিওটির প্রধান লক্ষ্য দারিদ্র্য বিমোচন ও সামাজিক উন্নয়ন। গাক বর্তমানে দেশের বিভিন্ন জেলায় প্রায় ১০ লক্ষ পরিবারের মাঝে ক্ষুদ্র ঋণ, শিক্ষা, স্বাস্থ্য, সৌর বিদ্যুৎ, কৃষি, মৎস্য ও প্রাণিসম্পদ উন্নয়নের কার্যক্রম পরিচালনা করে। সংস্থাটির প্রধান কার্যালয় বগুড়ার বনানীতে অবস্থিত গাক টাওয়ারে। গাক এনজিও পল্লী কর্ম-সহায়ক ফাউন্ডেশন (পিকেএসএফ), ইফাদ এবং ডানিডার মতো আন্তর্জাতিক ও দেশীয় সংস্থার সহায়তায় তাদের কার্যক্রম পরিচালনা করছে।

গাক এনজিও লোন পদ্ধতি

গাক এনজিওর লোন পদ্ধতি সাধারণ মানুষের জন্য সহজ ও সাশ্রয়ী করা হয়েছে। এই ঋণ প্রধানত ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা, কৃষক ও নিম্ন আয়ের পরিবারের জন্য তৈরি করা। এই লোনের  মাধ্যমে ব্যবসা শুরু, কৃষি উন্নয়ন বা জীবনযাত্রার মান উন্নত করা সম্ভব। গাক এনজিওর ঋণ প্রক্রিয়া দ্রুত ও কম কাগজপত্রের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। এই এনজিও সাধারণত স্বল্প সুদে লোন প্রদান করে থাকে এবং সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ লোন পরিশোধ করা যায়। এবার তবে গাক এনজিও লোন পদ্ধতি সম্পর্কে বিস্তারিত জেনে নেওয়া যাক। 

গাক এনজিও লোন পদ্ধতির ধাপসমূহ

বাংলাদেশের অন্যান্য এনজিও এর ন্যায় গাক এনজিও থেকে লোন গ্রহণ করতে বেশ কিছু ধাপ অনুসরণ করতে হয়। যেমন:

  1. সদস্যপদ গ্রহণ: ঋণ পাওয়ার জন্য প্রথমে গাক এনজিওর সদস্য হতে হবে। সদস্যপদ পেতে নির্দিষ্ট শাখায় যোগাযোগ করতে হয়।
  2. গ্রুপ গঠন: আবেদনকারীকে সাধারণত একটি গ্রুপে (সভায়) যোগ দিতে হয়, যা ঋণ পরিশোধে সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করে।
  3. আবেদন ফরম পূরণ: নিকটস্থ গাক শাখা থেকে আবেদন ফরম সংগ্রহ করে সঠিক তথ্য দিয়ে পূরণ করতে হয়।
  4. কাগজপত্র জমা: জাতীয় পরিচয়পত্র, ছবি ও অন্যান্য প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিতে হয়।
  5. ঋণ অনুমোদন: সঠিক তথ্য যাচাইয়ের পর গাক এনজিওর কর্মকর্তারা ঋণ অনুমোদন করেন।
  6. ঋণ বিতরণ: অনুমোদনের পর ঋণের টাকা আবেদনকারীর হাতে বা ব্যাংক অ্যাকাউন্টে প্রদান করা হয়।
  7. কিস্তি পরিশোধ: নির্ধারিত সময়সূচি অনুযায়ী সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তি পরিশোধ করতে হয়।

তবে গাক এনজিও থেকে লোন পেতে আপনার ৩ কর্মদিবস থেকে সর্বোচ্চ ১৫ কর্মদিবস প্রয়োজন হতে পারে। 

গাক এনজিও লোনের শর্তাবলী

গাক এনজিও থেকে ঋণ পেতে কিছু শর্ত পূরণ করতে হয়। এই শর্তগুলো সাধারণ মানুষের জন্য সহজ এবং বাস্তবসম্মত। নিম্নে শর্তগুলো তালিকাভুক্ত করা হলো:

  • সদস্যপদ: আবেদনকারীকে গাক এনজিওর সদস্য হতে হবে।
  • গ্রুপে যোগদান: গ্রুপ গঠনের মাধ্যমে সামাজিক দায়বদ্ধতা নিশ্চিত করতে হয়।
  • নিয়মিত কিস্তি: ঋণ পরিশোধের জন্য নির্ধারিত সময়সূচি মেনে চলতে হবে।
  • কাগজপত্র: সঠিক এবং সম্পূর্ণ কাগজপত্র জমা দিতে হবে।
  • জামানত: সাধারণত জামানতের প্রয়োজন হয় ন। তবে গ্রুপের সদস্যরা একে অপরের জন্য দায়বদ্ধ থাকেন।
  • কর্মমুখী: আবেদনকারী বা আবেদনকারীর স্বামীকে অবশ্যই কর্মমুখী হতে হবে। 
  • মাসিক আয়: আবেদনকারীর অবশ্যই মাসিক নির্ধারিত আয় থাকতে হবে। 
  • জামিনদার: আবেদনকারীর অবশ্যই একজন গ্যারেন্টার অর্থাৎ জামিনদার থাকা আবশ্যক। 
  • বিলম্বে পরিশোধ: কিস্তি পরিশোধে বিলম্ব হলে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।

গাক এনজিও লোনের যোগ্যতা

গাক এনজিও লোন পেতে আবেদনকারীকে নিম্নলিখিত যোগ্যতার মানদণ্ড পূরণ করতে হবে:

বিষয়বিবরণ
বয়সনূন্যতম ১৮ বছর থেকে ৬০ বছরের মধ্যে হতে হবে।
নাগরিকত্ববাংলাদেশের স্থায়ী নাগরিক হতে হবে ও নিদিষ্ট জেলার বাসিন্দা হতে হবে। 
আয়ের উৎসস্থিতিশীল আয়ের উৎস বা ব্যবসায়িক পরিকল্পনা থাকতে হবে।
ঋণখেলাপি

জামিনদার  

অন্য কোনো ব্যাংক বা এনজিও থেকে ঋণখেলাপি হলে আবেদন গ্রহণযোগ্য নয়।

একজন বিশ্বস্ত জামিনদার থাকতে হবে।

সদস্যপদগাক এনজিওর সদস্য হতে হবে।

এই যোগ্যতাগুলো পূরণ করলে আবেদনকারী গাক এনজিও থেকে লোন পাওয়ার জন্য উপযুক্ত হিসেবে বিবেচিত হন।

গাক এনজিও লোনের প্রয়োজনীয় কাগজপত্র

গাক এনজিও থেকে ঋণ পেতে নিম্নলিখিত কাগজপত্র জমা দিতে হবে:

  1. আবেদন ফরম: গাক এনজিওর শাখা থেকে সংগ্রহ করা আবেদন ফরম পূরণ করতে হবে।
  2. জাতীয় পরিচয়পত্র: আবেদনকারীর জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি।
  3. পাসপোর্ট সাইজের ছবি: সাম্প্রতিক তোলা দুই কপি রঙিন ছবি।
  4. আয়ের প্রমাণপত্র: ব্যবসা বা আয়ের উৎসের প্রমাণ (যদি প্রযোজ্য হয়)।
  5. গ্যারান্টরের তথ্য: একজন গ্যারান্টরের (জামিনদারের) জাতীয় পরিচয়পত্রের ফটোকপি এবং ছবি।
  6. অন্যান্য: শাখার প্রয়োজন অনুযায়ী অতিরিক্ত কাগজপত্র।

এই কাগজপত্র সঠিকভাবে জমা দিলে ঋণ প্রক্রিয়া দ্রুত সম্পন্ন হয়। তবে এসকল কাগজপত্র ছাড়া আর কোন কাগজপত্র প্রয়োজন হলে শাখার দায়িত্বরত কর্মকর্তা এ বিষয়ে আপনাকে অবহিত করবেন।

গাক এনজিও থেকে কত টাকা লোন পাওয়া যায়?

গাক এনজিও থেকে সাধারণত ৫,০০০ থেকে ৫০,০০০ টাকা পর্যন্ত ক্ষুদ্র ঋণ পাওয়া যায়। তবে আবেদনকারীর আয়ের উৎস, পরিশোধ ক্ষমতা ও ব্যবসায়িক বিস্তার অর্থাৎ পরিকল্পনার ওপর ভিত্তি করে ঋণের পরিমাণ ভিন্ন হতে পারে। প্রথমবারের লোন সাধারণত নূন্যতম ১০,০০০ টাকা থেকে ৩০,০০০ টাকার মধ্যে হয়। নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করলে পরবর্তীতে বড় অঙ্কের ঋণ পাওয়া যায়। উদাহরণস্বরূপ, ফুল কুমার চাকমা নামে রাঙ্গামাটির একজন ক্ষুদ্র উদ্যোক্তা গাক এনজিও থেকে ২০,০০০ টাকার ঋণ নিয়ে মুদি দোকান শুরু করেন এবং বর্তমানে প্রতিমাসে ১৫,০০০ টাকা আয় করছেন।

গাক এনজিও লোন সুদের হার 

গাক এনজিও সুদের গ্রাহকের লোনের অর্থ ও লোন পরিশোধের সময়ের উপর নির্ভর করে থাকে। সাধারণত গাক এনজিও এর লোনের সুদের হার বার্ষিক ১৪% থেকে সর্বোচ্চ ২৪% হয়ে থাকে। তবে আপনার চাহিদা অনুযায়ী লোনের সুদের হার জানতে গাক এনজিও এর নিকটস্থ শাখায় বা মাঠকর্মীর সাথে আলোচনা করুন।

গাক এনজিওর অন্যান্য কার্যক্রম

গাক এনজিও শুধু ঋণ প্রদানের মধ্যে সীমাবদ্ধ নয়। এটি বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম পরিচালনা করে। যেমন:

  • শিক্ষা: গাক শিশু বিকাশ প্রোগ্রামের মাধ্যমে উপানুষ্ঠানিক শিক্ষা প্রদান।
  • স্বাস্থ্য: গাক চক্ষু হাসপাতালের মাধ্যমে স্বাস্থ্যসেবা।
  • সৌর বিদ্যুৎ: গ্রামীণ এলাকায় সৌর বিদ্যুৎ সরবরাহ।
  • কৃষি ও মৎস্য: কৃষি ও মৎস্য উন্নয়নে প্রশিক্ষণ ও সহায়তা।
  • জলবায়ু পরিবর্তন: জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি হ্রাসে প্রকল্প।

এই কার্যক্রমগুলো গাক এনজিওকে একটি বহুমুখী উন্নয়ন সংস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠিত করেছে।

গাক এনজিও লোনের সুবিধা

গাক এনজিও লোনের কিছু উল্লেখযোগ্য সুবিধা নিম্নে তুলে ধরা হলো:

  1. স্বল্প সুদের হার: গাক এনজিওর ঋণে সুদের হার তুলনামূলকভাবে কম যা সাধারণ মানুষের জন্য সাশ্রয়ী।
  2. জামানতবিহীন ঋণ: সাধারণত কোনো জামানতের প্রয়োজন হয় না।
  3. দ্রুত প্রক্রিয়াকরণ: ঋণের আবেদন দ্রুত যাচাই ও অনুমোদন করা হয়।
  4. প্রশিক্ষণ ও পরামর্শ: ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ এবং পরামর্শ সেবা প্রদান করা হয়।
  5. নারী ক্ষমতায়ন: নারী উদ্যোক্তাদের জন্য বিশেষ সুবিধা এবং অগ্রাধিকার।
  6. নমনীয় কিস্তি: সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তি ব্যবস্থা সাধারণ মানুষের জন্য সুবিধাজনক।

গাক এনজিওর শাখা

গাক এনজিও বাংলাদেশের ৬৪টি জেলায় তাদের শাখার মাধ্যমে কার্যক্রম পরিচালনা করে। সঠিক শাখার সংখ্যা সংস্থার সম্প্রসারণের ওপর নির্ভর করে পরিবর্তিত হতে পারে। বিস্তারিত তথ্যের জন্য গাক এনজিওর অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে (www.guk.org.bd) ভিজিট করে দেখুন । গাক এনজিও এর নিকটস্থ শাখার ঠিকানা এবং যোগাযোগ নম্বর স্থানীয় অফিস তথ্য সংগ্রহ করা সম্ভব।

গাক এনজিওর যোগাযোগ ঠিকানা

গাক এনজিওর প্রধান কার্যালয় বগুড়ার বনানীতে গাক টাওয়ারে অবস্থিত। যোগাযোগের জন্য আপনি নিম্নলিখিত মাধ্যম মাধ্যমে ব্যবহার করতে পারেন।

  • ঠিকানা: গ্রাম উন্নয়ন কর্ম (গাক), গাক টাওয়ার, বনানী, বগুড়া।
  • ইমেইল: সংস্থার অফিসিয়াল ওয়েবসাইটে উল্লিখিত ইমেইল ঠিকানা।
  • ওয়েবসাইট: www.guk.org.bd
  • হেল্পলাইন: নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করে হেল্পলাইন নম্বর সংগ্রহ করা যায়।

গাক এনজিও লোনের কিস্তি ব্যবস্থা

গাক এনজিওর ঋণ সাধারণত সাপ্তাহিক বা মাসিক কিস্তিতে পরিশোধ করতে হয়। কিস্তির পরিমাণ ঋণের পরিমাণ ও মেয়াদের ওপর নির্ভর করে। উদাহরণস্বরূপ:

ঋণের পরিমাণকিস্তির ধরনপ্রতি কিস্তির পরিমাণমেয়াদ
১০,০০০ টাকাসাপ্তাহিক২০০-৩০০ টাকা১ বছর
২০,০০০ টাকামাসিক১,৮০০-২,২০০ টাকা১ বছর
৫০,০০০ টাকামাসিক৪,৫০০-৫,০০০ টাকা১ বছর

নিয়মিত কিস্তি পরিশোধ করলে আবেদনকারী ভবিষ্যতে বড় ঋণ পাওয়ার সুযোগ পান। বিলম্বে কিস্তি পরিশোধের ক্ষেত্রে অতিরিক্ত চার্জ প্রযোজ্য হতে পারে।

গাক এনজিও লোনের প্রভাব

গাক এনজিওর ঋণ কার্যক্রম বাংলাদেশের দরিদ্র জনগোষ্ঠীর জীবনমান উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করছে। উদাহরণস্বরূপ, রাঙ্গামাটির ফুল কুমার চাকমা ২০,০০০ টাকার ঋণ নিয়ে মুদি দোকান শুরু করেন এবং এখন মাসে ১৫,০০০ টাকা আয় করছেন। এই ধরনের সাফল্যের গল্প গাক এনজিওর ঋণ পদ্ধতির কার্যকারিতা প্রমাণ করে। এছাড়া নারী ক্ষমতায়ন, ব্যবসায়িক প্রশিক্ষণ এবং সামাজিক উন্নয়ন প্রকল্পের মাধ্যমে গাক এনজিও সমাজে ইতিবাচক পরিবর্তন আনছে।

গাক এনজিও লোন সম্পর্কিত প্রায়শই জিজ্ঞাসিত প্রশ্ন (FAQ)

গাক এনজিও লোন পেতে কতদিন লাগে?

সঠিক কাগজপত্র জমা দিলে ঋণ অনুমোদন ও বিতরণে ৩-১৫ কার্যদিবস লাগতে পারে। বিস্তারিত জানতে শাখায় যোগাযোগ করুন।

গাক এনজিও লোনের জন্য জামানত লাগে?

না, সাধারণত জামানতের প্রয়োজন হয় না। গ্রুপ-ভিত্তিক দায়বদ্ধতার মাধ্যমে ঋণ দেওয়া হয়।

গাক এনজিও লোন কি শুধু ব্যবসার জন্য?

না, ব্যবসা, কৃষি, শিক্ষা, বা জীবনযাত্রার উন্নয়নের জন্যও ঋণ ব্যবহার করা যায়।

কিস্তি পরিশোধে সমস্যা হলে কী করব?

শাখায় যোগাযোগ করে সমাধানের পরামর্শ নিন। সময়মতো কিস্তি পরিশোধ করলে জটিলতা এড়ানো যায়।

শেষ কথা

গাক এনজিও লোন পদ্ধতি বাংলাদেশের নিম্ন আয়ের জনগোষ্ঠীর জন্য একটি কার্যকর আর্থিক সমাধান। সহজ শর্ত, স্বল্প সুদের হার ও সহজ কিস্তি ব্যবস্থার কারণে এই লোন বেশ জনপ্রিয়তা লাভ করেছে। গাক এনজিওর বিভিন্ন উন্নয়নমূলক কার্যক্রম এবং ঋণ প্রক্রিয়া দরিদ্র জনগোষ্ঠীকে স্বাবলম্বী করতে সহায়তা করছে। আপনি যদি গাক এনজিও লোন নিতে চান, তবে নিকটস্থ শাখায় যোগাযোগ করে সদস্যপদ গ্রহণ করুন ও প্রয়োজনীয় কাগজপত্র জমা দিয়ে আবেদন প্রক্রিয়া শুরু করুন। এই আর্টিকেলের মাধ্যমে আমরা গাক এনজিও লোন পদ্ধতির সকল বিষয়ে আলোচনা করেছি। “গাক এনজিও লোন পদ্ধতি “ আর্টিকেলটি সম্পর্কে আপনার কোন মতামত থাকলে কমেন্ট করে জানাতে পারেন। 

Similar Posts

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *